বাংলাদেশে মানব সম্পদ উন্নয়নে নিজেদের অসামান্য অবদানের জন্য ‘কর্পোরেট এইচআর অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ অজর্ন করেছে ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন। গত ২৫ নভেম্বর রাজধানী ঢাকার ইউআইইউ মাল্টিপারপাস হলে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ হিউম্যান রিসোর্স অর্গানাইজেশন (এফবিএইচআরও) আয়োজিত ‘এফবিএইচআরও-ইউআইইউ ৫ম এইচআর কনভেনশন ২০২২’ -এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনকে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারটি প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. দীপু মনি এমপি ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের, মাননীয় সদস্য, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম মিয়া, প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর ও ভিসি (ইনচার্জ), ইউআইইউ। গ্রামীণফোনের পক্ষে ‘কর্পোরেট এইচআর অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির অ্যাক্টিং চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার কে এম সাব্বির আহমেদ। অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের অন্যান্য কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এর হেড অব বিজনেস পার্টনার অ্যান্ড সার্কেল এইচআর শায়লা রহমান এবং হেড অব ট্যালেন্ট অ্যান্ড পিপল ডেভেলপমেন্ট সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ।
এফবিএইচআরও বাংলাদেশে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নে নিযুক্ত অলাভজনক সংস্থা এবং এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি শীর্ষ সংগঠন। গ্রামীণফোনকে এফবিএইচআরও পুরস্কার কমিটি এর কর্পোরেট দৃষ্টিভঙ্গি, আধুনিক এইচআর অনুশীলন, টেকসই চর্চা, এইচআর ব্যয় এবং এইচআর সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রকৃত সততা প্রদর্শনের জন্য নির্বাচিত করে।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার সৈয়দ তানভির হোসেন বলেন, “গ্রামীণফোনে আমরা কাজ করছি আগামীর জন্য প্রস্তুত টীম, নেতৃত্ব আর সক্ষমতা অর্জন করতে যা আমাদেরকে ভবিষ্যতেও টেক লিডারশীপ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে আপস্কিল করার সাথে সাথে পরিবেশ, সমাজ ও সুশাসনের (ইএসজি) এর লক্ষ্য অর্জনে আমরা সমানভাবে মনোযোগী। ডিজিটাল বাংলাদেশের সম্ভাবনা উন্মোচন করতে আমাদের কর্মীদের কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে, তাই তাঁদের মানসিক আর শারীরিক ভালো থাকা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে, আমাদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে এবং আমার বিশ্বাস এটা দেশের আরও করপোরেট নাগরিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে উৎসাহিত করবে।”