Home ইভেন্ট বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাংলাদেশ প্রদর্শনীতে হুয়াওয়ে

বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাংলাদেশ প্রদর্শনীতে হুয়াওয়ে

দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ এক্সিবিশনে ২০২৩ আজ ৮ই সেপ্টেম্বর থেকে ১০ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকার পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। এই আয়জনটি দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতামূলক মনোভাব তুলে ধরতে এবং বিভিন্ন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে ডিজিটালাইজেশনকে ত্বরান্বিত করতে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করবে।

বাংলাদেশে অবস্থিত চীন দূতাবাস, বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিআই) এবং চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশ (সিইএবি) এর সহযোগিতায় এই তিন দিনব্যাপী প্রদর্শনীর আয়োজন করছে যেখানে চীন ও বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, অবকাঠামো, টেক্সটাইল, বাণিজ্য এবং বিনিয়োগভিত্তিক শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো অংশগ্রহণ করছে।

হুয়াওয়ে এই আয়োজনে নিজের প্যাভিলিয়ন সাজিয়েছে উন্নত প্রযুক্তি এবং পণ্যের একটি বৈচিত্র্যময় পোর্টফোলিও নিয়ে যার মধ্যে রয়েছে ক্লাউড টেকনোলজি, ডিজিটাল পাওয়ার (সোলার পাওয়ার ইনভার্টার), টেলিকম নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি যেমন ফাইভজি, ফাইভ পয়েন্ট ফাইভ জি। পাশাপাশি রয়েছে স্মার্ট ক্লাসরুম, স্মার্ট ট্রান্সপোর্টেশন, স্মার্ট পোর্ট এবং স্মার্ট সিটিসহ আরও দারুণ কিছু।

হুয়াওয়ের অংশগ্রহণ বিষয়ে এর দক্ষিণ এশিয়ার বোর্ড মেম্বার এবং পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কমিউনিকেশনস বিভাগের পরিচালক জেসন লি বলেন, “আইসিটি খাতে বাংলাদেশের যে অগ্রগতি হয়েছে তার একজন সদস্য হিসেবে হুয়াওয়ে এই প্রদর্শনীতে তার যুগান্তকারী সমাধানগুলি প্রদর্শন করতে যাচ্ছে৷ আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে বরাবরের মতোই একটি বিশ্বস্ত সহযোগী হয়ে থাকতে চাই। টেলিকম নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল পাওয়ার, ক্লাউড এবং এন্টারপ্রাইজ খাতের জন্য আমাদের পরিষেবা এবং সমাধানগুলির মাধ্যমে আমরা প্রতিটি ব্যক্তি, বাড়ি এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডিজিটাল সেবা দিতে আমরা সবসময় তৈরি যাতে আমরা একটি পুরোপুরি সংযুক্ত ও স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করে তুলতে পারি।

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ ২০২৩ প্রদর্শনী চীন এবং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান ও স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করবে এবং ডিজিটালাইজেশনকে আলিঙ্গন করতে আমাদের সকলকে একটি সার্বজনীন ধারণা দিবে।”

এই প্রদর্শনীতে দুইটি বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে যেখানে চীনের বিনিয়োগকারীদের সমস্যা, সফলতা, সম্ভাবনা এবং আকাঙ্খার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে। এই তিনদিনে জব ফেয়ারেরও ব্যবস্থা রয়েছে। আগ্রহীগণ বিভিন্ন প্যাভিলিয়নে তাঁদের সিভি জমা দিতে পারবেন।

Exit mobile version